ঢাকা ০২:৩০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আ. লীগের ৪ নেতাসহ সুনামগঞ্জের সাবেক পৌর মেয়র নাদের কারাগারে

বিশেষ প্রতিনিধি
  • প্রকাশের সময়: ০১:২৮:১৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪ ২২৬ জন পড়েছে

আ. লীগের ৪ নেতাসহ সুনামগঞ্জের সাবেক পৌর মেয়র নাদের কারাগারে

সুনামগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র নাদের বখতসহ আওয়ামী লীগের পাঁচ নেতাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

রবিবার সুনামগঞ্জ জেলা সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করেন তারা। বিচারক নির্জন কুমার মিত্র তাদের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

জেলে পাঠানো অন্য নেতারা হলেন জেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি সুহেব চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক জুবায়ের আহমদ অপু, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সাহারুল আলম আফজল এবং ছাত্রলীগ কর্মী মুছিবুর রহমান।

সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট মো. জিয়াউর রহিম শাহীন জানান, নাদের বখতসহ পাঁচ নেতা আদালতে হাজির হয়ে জামিন চাইলে আদালত তা প্রত্যাখ্যান করেন। তিনি আরও বলেন, জামিন শুনানির সময় তারা “জয় বাংলা” স্লোগান দেওয়ার চেষ্টা করেন। এতে আদালতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অভিযোগ এনে আমরা বিচারকের কাছে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন জানিয়েছি।

নিউজটি শেয়ার করে সকলকে জানিয়ে দিন

মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আ. লীগের ৪ নেতাসহ সুনামগঞ্জের সাবেক পৌর মেয়র নাদের কারাগারে

প্রকাশের সময়: ০১:২৮:১৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪

সুনামগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র নাদের বখতসহ আওয়ামী লীগের পাঁচ নেতাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

রবিবার সুনামগঞ্জ জেলা সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করেন তারা। বিচারক নির্জন কুমার মিত্র তাদের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

জেলে পাঠানো অন্য নেতারা হলেন জেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি সুহেব চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক জুবায়ের আহমদ অপু, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সাহারুল আলম আফজল এবং ছাত্রলীগ কর্মী মুছিবুর রহমান।

সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট মো. জিয়াউর রহিম শাহীন জানান, নাদের বখতসহ পাঁচ নেতা আদালতে হাজির হয়ে জামিন চাইলে আদালত তা প্রত্যাখ্যান করেন। তিনি আরও বলেন, জামিন শুনানির সময় তারা “জয় বাংলা” স্লোগান দেওয়ার চেষ্টা করেন। এতে আদালতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অভিযোগ এনে আমরা বিচারকের কাছে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন জানিয়েছি।